পরীক্ষামূলক প্রকাশনা | ঢাকা ০৭:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পরকীয়া প্রেমিকার স্বামীকে টাকা দিয়ে নিজের স্ত্রী বানালেন প্রবাসী প্রেমিক

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:৪৩:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪
  • ৮ বার পড়া হয়েছে

অভিবাসন ডেস্ক :: মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়িতে পরকীয়া প্রেমিকার স্বামীকে তার বিয়ে করার খরচ বাবদ লাখ টাকা দিয়ে প্রেমিকাকে স্ত্রী বানালেন প্রবাসী মো. সুমন নামের এক প্রেমিক।

শনিবার উপজেলার ভিটি মালদা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মো. সুমন ওই গ্রামের ইদ্রিস আলী শেখের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, সুমন ও মাহিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন প্রেমের সর্ম্পক ছিলো। মাহিয়া একই গ্রামের মোবারক সৈয়ালের মেয়ে। সুমন হংকং যাওয়ার পর মাহিয়া আক্তারকে তার পরিবার জোরপূর্বক বিবাহ দেয় মুন্সীগঞ্জ সদর থানার জয়নাল দেওয়ানের ছেলে শরিফ দেওয়ানের সঙ্গে। পরে সুমন তার বন্ধুদের সহযোগিতায় হংকং থেকে ফোনের মাধ্যমে গোপন স্থানে পালিয়ে রাখে। মাহিয়ার স্বামী ও মায়ের চেষ্টায় মাহিকে উদ্ধার করা হলেও মাহিয়া তার স্বামীর সাথে সংসার করবে না বলে জানান।

গ্রাম্য সালিশে এক লাখ টাকা জরিমানা করে সুমনকে এবং মাহিয়া ও তার স্বামী শরিফ দেওয়ানের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। পরে মোবাইলে ৪ লাখ টাকা দেনমোহরে মাহিয়াকে বিয়ে করে সুমন।

এ বিষয়ে শরীফ দেওয়ান জানান, আমার সংসারে এক দিনের জন্যও সুখ ছিল না। বউ পালিয়ে গিয়ে আমাকে বিপদে ফেলছিল আল্লাহ বড় বিপদ থেকে বাঁচালো। আমি মাহিয়ার বাপের বাড়ি থেকে দেয়া ফার্নিচার ফেরত পাঠিয়ে দিব।

সুমনের পিতা ইদ্রিস শেখ জানান, ছেলে পছন্দ করে বিয়ে করছে আমি খুশি। ছেলে বিদেশ থাকে বউ বাড়ি নিতে বলছে আমি নিয়ে যাচ্ছি।

ট্যাগস :

কুয়ালালামপুরে ১১ বাংলাদেশিসহ আটক ৩২ অভিবাসী

পরকীয়া প্রেমিকার স্বামীকে টাকা দিয়ে নিজের স্ত্রী বানালেন প্রবাসী প্রেমিক

আপডেট সময় ১২:৪৩:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪

অভিবাসন ডেস্ক :: মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়িতে পরকীয়া প্রেমিকার স্বামীকে তার বিয়ে করার খরচ বাবদ লাখ টাকা দিয়ে প্রেমিকাকে স্ত্রী বানালেন প্রবাসী মো. সুমন নামের এক প্রেমিক।

শনিবার উপজেলার ভিটি মালদা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মো. সুমন ওই গ্রামের ইদ্রিস আলী শেখের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, সুমন ও মাহিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন প্রেমের সর্ম্পক ছিলো। মাহিয়া একই গ্রামের মোবারক সৈয়ালের মেয়ে। সুমন হংকং যাওয়ার পর মাহিয়া আক্তারকে তার পরিবার জোরপূর্বক বিবাহ দেয় মুন্সীগঞ্জ সদর থানার জয়নাল দেওয়ানের ছেলে শরিফ দেওয়ানের সঙ্গে। পরে সুমন তার বন্ধুদের সহযোগিতায় হংকং থেকে ফোনের মাধ্যমে গোপন স্থানে পালিয়ে রাখে। মাহিয়ার স্বামী ও মায়ের চেষ্টায় মাহিকে উদ্ধার করা হলেও মাহিয়া তার স্বামীর সাথে সংসার করবে না বলে জানান।

গ্রাম্য সালিশে এক লাখ টাকা জরিমানা করে সুমনকে এবং মাহিয়া ও তার স্বামী শরিফ দেওয়ানের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। পরে মোবাইলে ৪ লাখ টাকা দেনমোহরে মাহিয়াকে বিয়ে করে সুমন।

এ বিষয়ে শরীফ দেওয়ান জানান, আমার সংসারে এক দিনের জন্যও সুখ ছিল না। বউ পালিয়ে গিয়ে আমাকে বিপদে ফেলছিল আল্লাহ বড় বিপদ থেকে বাঁচালো। আমি মাহিয়ার বাপের বাড়ি থেকে দেয়া ফার্নিচার ফেরত পাঠিয়ে দিব।

সুমনের পিতা ইদ্রিস শেখ জানান, ছেলে পছন্দ করে বিয়ে করছে আমি খুশি। ছেলে বিদেশ থাকে বউ বাড়ি নিতে বলছে আমি নিয়ে যাচ্ছি।


Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home2/obhibason/public_html/wp-includes/functions.php on line 5464